উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলার প্রাণকেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত বগুড়া সদর উপজেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বিশ্বরোড নামক প্রশসত্ম সড়ক। বাংলাদেশের একমাত্র ফাউন্ড্রি শিল্পখ্যাত বগুড়া সদর উপজেলা। ফাউন্ড্রি শিল্পের পাশাপাশি বর্জ্য তুলা, ঝুট কাপড়, সাবান, বেডসীট মশারী কাপড়, জুট মিলস, পেপার মিলস, ফিড মিলস, সিমেন্ট কারখানা, পোল্ট্রিশিল্প সহ এগ্রো বেসড্ শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এ সব শিল্প প্রতিষ্ঠান হতে মানসম্মত পণ্য উৎপাদন হয়।…
প্রাচীন পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। প্রসিদ্ধ এই নগরটি ঘিরে প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এখানে গড়ে উঠে সভ্য জনপদ। প্রাচীন ইতিহাস ঐতিহ্য সম্বলিত এবং সমৃদ্ধ এই মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। মহাস্থানগড়ের ভেতরে নানা প্রাচীন
প্রাচীন বাংলার বিভিন্ন নবাবের আমলের নানা স্মৃতিচিহ্ন এখনো অমলিন রয়ে গেছে সেই সময়ে তৈরি স্থাপত্য সমূহের মাঝে। বিশেষ করে তৎকালীন ধর্মীয় স্থাপনা সমূহ তার ইতিহাসের উজ্জ্বল ভাস্বর হিসেবে আজো অমলিন। প্রায় পাঁচ শতাব্দ পূর্বে নির্মিত এমনি একটি স্থাপনা খেরুয়া মসজিদ।
বেহুলা লক্ষ্মীন্দরের জনপ্রিয় প্রাচীন লোকগাঁথা এ দেশের সবারই কম বেশি জানা। এ লৌকিক কাহিনীর চমকপ্রদ গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্রও। মধুচন্দ্রিমা রাতে মা মনসার অভিশাপে লক্ষ্মীন্দরের মৃত্যু হলে মৃত স্বামীকে কলার ভেলায় চাপিয়ে বেহুলা ইন্দরপুরির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। সেখানে নেচে
ভোজন রসিকদের পেটপুরে খাওয়ানোর পরও যে জিনিসটি না দিলে খাওয়া অসম্পূর্ণই থেকে যায়, এক নামেই তাকে দেশের একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের মানুষ জানে। আর সেটি হলো বগুড়ার দই। বগুড়ার দইয়ের খ্যাতি সুবিদিত। দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে যদি কেউ উত্তরবঙ্গ মহাসড়ক
মহাস্থানগড় প্রাচীন বাংলার অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক ও গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থান। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। একসময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। প্রাচীন, ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং তার ধ্বংসাবশেষ ও প্রত্নস্থল হিসাবে সমগ্র বিশ্বের পর্যটক এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে
যোগীর ভবন বগুড়ার কাহালু উপজেলায় অবস্থিত একটি মন্দির। এটি প্রায় ৮৮৪ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত হয়েছিলো বলে ধারনা করা হয়। জায়গাটি প্রায় আশি একর ভূমি জুড়ে বিস্তৃত। এর সমগ্র ভবনসমূহের এলাকা প্রাচীর বেষ্টিত এবং একটি বিভাজক দেওয়াল দ্বারা দুভাগে বিভক্ত। এখানে একটি
ভাসু বিহার বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন। স্থানীয়রা একে নরপতির ধাপ হিসেবে চেনে। এই প্রত্নস্থলে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে পরবর্তী গুপ্তযুগের দুটি আয়তক্ষেত্রাকার বৌদ্ধবিহার এবং একটি প্রায় ক্রুশাকৃতি মন্দির উন্মোচিত হয়েছে।\ ধারণা করা হয়, এটি একটি সংঘারামের ধ্বংসাবশেষ। খননকার্যের ফলে সেখানে ব্রোঞ্জের
প্রকৃতির ঐশ্বর্য, জীবনধারার স্নিগ্ধতা কিংবা প্রত্ন প্রাচুর্য সব জায়গায় পাওয়া যায় না। কিন্তু বগুড়ার শিবগঞ্জে তা আছে। আছে বলেই বিখ্যাত পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ সপ্তম শতকে এখানে এসেছিলেন সুদূর চীন থেকে। ঐতিহাসিক পুণ্ড্রনগর এখানে অবস্থিত। শিবগঞ্জের রায়নগর ইউনিয়নে মহাস্থানগড়ের মূল আকর্ষণ
বগুড়ার মানুষ খাবার প্রিয়। ফলে অনেক ভালো ভালো কিছু হোটেল গড়ে উঠেছে। আকবরিয়া হোটেল প্রথমেই যে হোটেল নিয়ে কথা বলতে হয় তা হল আকবরিয়া। বগুড়ার আশে পাশের জেলায় যারা করতোয়া পেপার পড়েন। তাদের কাছে আকবরিয়া একটা মিথের মত। কেন সেটা