মেঘনা, ডাকাতিয়া, ধনাগোদা নদীর কোল জুড়ে ১৭০৪.০৬ বর্গ কি.মি. আয়তনের ঘন সবুজ ভূ-খন্ডের নাম চাঁদপুর। এই ভূখন্ডের বুকে পরম যতন আর আদরের মাঝে বসবাস করে ২৬,০০,২৬৩ জন মানুষ। আকাশের চাঁদ জ্যোৎস্না হয়ে ঝরে পড়ে এই সবুজ ভূখন্ডে। আচ্ছাদিত করে রাখে হাজার বছরের বিকশিত সভ্যতার এক সমৃদ্ধ জনপদকে। স্নিগ্ধ আলোর উৎস হচ্ছে চাঁদ, লোকালয়, নিকেতন অথবা গ্রাম জনপদ হচ্ছে পুর। এ…
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। দেশের প্রায় প্রতিটি প্রান্ত ভ্রমণের জন্যই রয়েছে ছোট বড় নৌ পথ। তবে বিশেষ ভাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে যাতায়াতের জন্য সহজ ও আরামদায়ক উপায় হচ্ছে নৌপথ। আর এই নৌপথের প্রধান বাহন লঞ্চ। ঢাকা থেকে নোয়াখালী, বরিশাল, মাদারীপুর, ভোলা, পটুয়াখালী,
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীপথে যাতায়াতের অন্যতম প্রধান বাহন লঞ্চ। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম লঞ্চ সার্ভিস। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সাধারণত সকাল ৬টা থেকে শুরু করে রাত ১২টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। সরকারি ও
অবসরে অনেকের ঘোরাঘুরিতে প্রথম পছন্দ থাকে বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক এবং প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা সমূহ। এইসব মানুষের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় নিদর্শন হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ। হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ চাঁদপুর জেলার উপজেলার হাজীগঞ্জ বাজারের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ গুলোর একটি এই
রক্ষনাবেক্ষন ও সুনজরদারির অভাবে প্রায়শই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শত শত বছরের ঐতিহ্য বহনকারী জমিদার বাড়িগুলো। কিছু কিছু জমিদার বাড়িগুলো স্থানীয় মানুষের দেখাশুনায় এখনো তার ঐতিহ্য বহন করে ঢের দাড়িয়ে আছে,যার মধ্যে একটি রুপসা জমিদার বাড়ি। চাঁদপুরের জেলার ফরিদগন্জ থানায় প্রায়
১৯৮৫ সালে ১ ফেব্রুয়ারী, রোজ- শুক্রবার স্বগীয় শ্রী বাবু মতি লাল দত্ত নুনিয়া দত্ত বাড়িতে দূর্গা মন্দিরটি স্থাপিত করেন। ১৯৮৫ সালে প্রথম ৫ বছর দূর্গ পূজার আদলে ঘট পূজা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৯০ সালে প্রথম শ্রী শ্রী দূর্গা দ্বারা পূজা অনুষ্ঠিত
উত্তাল পদ্মা, মেঘনা আর খরস্রোতা ডাকাতিয়া- এই তিন নদী এসে মিলেছে চাঁদপুরে। তিন নদীর এই মিলনস্থল বা ত্রিবেণী সঙ্গমস্থল ধারণ করে আছে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। চাঁদপুরে শিশু-কিশোরসহ সব বয়সের মানুষের বিনোদনের ভরসা এই তিন নদীর মিলনস্থল। চাঁদপুরের বড় স্টেশন এলাকায়
চাঁদপুর-ঢাকা এবং ঢাকা-চাঁদপুর চলাচলকারী বিভিন্ন লঞ্চের নাম ও সময়সূচী চাঁদপুর-ঢাকা এবং ঢাকা-চাঁদপুর চলাচলকারী বিভিন্ন লঞ্চের নাম ও সময়সূচীঃ চাঁদপুর-ঢাকা চলাচলকারী লঞ্চসমূহের নাম ও সময়সূচী ক্রঃ নং লঞ্চের নাম ছাড়ার সময় ০১ এম.ভি সোনার তরী ০৭২০ ০২ এম.ভি ঈগল-১ ০৮০০
শহুরে মানুষের হাতে সময় কম। দিন থেকে রাত ব্যস্ততার মধ্যে যেখানে দম ফেলার মুহূর্তগুলোও ঠিকমতো পাওয়া যায় না, সেখানে কোথাও ঘুরে বেড়ানোর সময় বের করা এক ধরনের বিলাসিতাই বটে কিছু কিছু মানুষের জন্য। তাই হয়তো ভ্রমণবিলাসী এক বিশাল মন থাকা
ঢাকার সদরঘাট থেকে সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত বেশ কিছু লঞ্চ চাঁদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সুবিধামতো যে কোনো একটিতে চড়ে বসতে পারেন। বুড়িগঙ্গার সৌন্দর্য দেখতে দেখতে একসময়ে শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরীকে পাশ কাটিয়ে লঞ্চ এসে পড়বে মেঘনায়। এখান থেকে নদীর